আমারে বউ সাবিলা সূর্য কে সব সময় কিছু না কিছু কাজ এর জন্য বাসায় ডাকত, দেখতাম বেশ খুশি হয়ে সূর্য এর সাথে কথা বলত। আমি বুঝতে পারতেম যে আমার সাবিলা সূর্য কে দেখলে বেশ সেক্ষ ফীল করে। আমি ও গ্রুপ সেক্স করতে চাইতাম। এক দিন আমার বউ সাবিলা কে বললাম গ্রুপ চোদাচুদি করবে। সাবিলা প্রথম খুব রাগ দেখালো কিন্তু আমি ওকে বললাম যে গ্রুপ চোদাচুদি করতে খুব মজা লাগবে। সাবিলা দেখি আসতে আসতে রাজি হলো আর আমাকে জিগ্গেস করলো কার সাথে আমরা গ্রুপ চোদাচুদি করব।
মা-বাবা আমাদের লেখা পড়া করানোর জন্য একজন লজিং মাস্টার রাখলেন। লজিং মাস্টারের নাম কামাল । লজিং মাস্টার তখন আমাদের স্থানীয় কলেজে ইন্টারে পড়তেন। আমি তখন সেভেনে এবং আমার ভাই ফাইভে পড়ত। আমরা লজিং মাস্টার কে দাদা বলে সম্বোধন করতাম। লজিং মাস্টার-দা ও আমাদের কে ভাই বোনের মত নাম ধরে ডাকত। আমাকে আরজু আর আমার ভাইকে জাহাঙ্গীর বলে ডাকত।
আমার নব যৌবনে এক পুরুষের স্পর্শে অজানা যে শিহরন জেগে উঠেছিল তার কল্পনা করতে করতে রাতে এক ফোটা ঘুম ও হলনা। এপাশ ও পাশ করতে করতে মাঝে মাঝে নিজের স্তনে নিজে হাত দিয়ে দেখতে লাগলাম। লজিং মাস্টার যদি আমার স্তনে হাত লাগায় কেমন লাগবে ভাবতে লাগলাম। নিজের অজান্তে ভাবতে ভাবতে নিজেই টিপ্তে লাগলাম। আহ কি আরাম! লজিং মাস্টার আমাকে কেমন করে আদর করবে? গালে গালে বুঝি চুমু দিবে? তার বুকের সাথে আমার বুককে লাগিয়ে নিয়ে দলিত মথিত করে দিবে তারপর ...
এই গল্পটি সম্পূর্ণ পড়তে এখানে ক্লিক করুন
বিয়ে পরে এই ২ বার হবে আমি আমার স্বামীর চাচার বাড়ি গিয়েছি । ওখানে আমার দুই দেবর থাকে , আমাকে দেখেই ওরা বেশ খুশি হল , আর আমার খুব কাছে এসে বসলো । দুজনেই ব্যায়াম করে , ফিগার বেশ ভাল । আমার চাচা শ্বশুর বাজারে চলে গেল ঘরে শুধু আমি আর আমার দুই দেবর রইলাম ।
আমাকে বলল চলো ভাবী টিভি দেখি টিভি দেখতে দেখতে আমার দুধে হাতের কুনুই দিয়া ঘসা দিল আমি কিছু বললাম না মজা নিতে চাইলাম , অনেক দিন ধরে আমার ভো*দা*টা কামড়াচ্ছে , কেউ যদি করে তাতে আমার ভালই লাগবে । দেখলাম দেবরের বা*ড়া-*টা খারা হয়ে আছে , আমি বললাম আমি যাই ঘুমাতে তোমরা থাকো । ওরা দুজনেই আমার সাথে শোবার ঘরে এলো ...
সম্পূর্ণ গল্পটি পড়তে এখানে ক্লিক করুন
সে একজন আফ্রিকান নিগ্রো, অন্ধকারে দেখা যাবে না, এমন কালো গায়ের বর্ণ। পরিচয়ে জানলাম, তার নাম মাইকেল, নিজ উদ্যোগে কঙ্গো থেকে এসেছে রোহিঙ্গাদের দেখতে। বাসের ভিতরের সব লাইট বন্ধ করে দিল আর যাত্রীরা সবাই যার যার পর্দা টেনে শুয়ে পারলো। আমরা টুকটাক গল্প করছিলাম, আমার ও অনেক প্রশংসা করলো। _তুমি অনেক সুন্দর, বিশেষ করে তোমার ফিগার, খুবই সেক্সি।‘’ যদিও আমি আমার ৩৬-২৮-৩৮ ফিগারের প্রশংসা শুনে অভ্যস্থ।
কেউ যেন মিলুর মুখ চেপে ধরল শক্ত হাতে। চমকে উঠল মিলু, ছাড়াবার চেষ্টা করল নিজেকে। কিন্তু আগন্তুক পুরুষটি বলবান। মুখ চেপে ধরেই মিলুকে টানতে টানতে নিয়ে চললো লেডিস-রুমের পিছনের অংশটায়। উপুড় করে আছড়ে ফেললো মিলুকে মেঝেতে আর একটা কাপড় বা রুমাল জাতীয় কিছু দিয়ে চট্ করে মিলুর মুখটা বেঁধে দিল- চেঁচাবার উপায় রইল না আর।
এবার কামুক পুরুষটি শুরু করল মিলুকে নিপীড়ন করা। নিজেকে ছাড়ানোর আপ্রান চেষ্টা করল মিলু, কিন্তু পুরুষটি ছাড়লো না তাকে, চিৎ করে ফেলে তীব্রভাবে ঝাঁপিয়ে পড়লো মিলুর উপর। ছিঁড়ে দিল তার একুশ বছরের নরম বুকের বক্ষাবরণী, হাতদুটিকে পিছমোড়া করে চেপে ধরল এক হাতে, অন্য হাতে মিলুর উরুসন্ধি পর্য্যন্ত শাড়ী গুটিয়ে তুললো এবং সম্পুর্নভাবে ....
সম্পূর্ণ গল্পটি পড়তে এখানে ক্লিক করুন
আমি আর সে ছাড়া এখানে আর কেউ নাই। আমি বললাম একি করছেন? বলল,আমি আর আপনি দুজনে আলাদা শুতে ভাল লাগছেনা। তাই আপনার কাছেই চলে এলাম। এই বলে আলোটা জ্বেলে দিল।
আমার পাশে এসে বসে আমাকে কাত হতে চিত করল। বলল,ভাবি আপনার এই স্তনে আমি খুব জোরে ধরেছিলাম ব্যাথা পেয়েছন কিনা দেখি বলে আমার বুকের কাপড় খুলে স্তনদ্বয় কে বের করে তার দুঊরুকে আমার কোমরের দুপাশে রেখে হাটু গেড়ে উপুড় হয়ে যে স্তনকে ধরেছিল সেটাকে চোষতে শুরু করে দিল,আর অপর স্তন কে মলতে আরম্ভ করল।আমি কোন প্রকার বাধা দিলাম না বরং ...
ঘন জঙ্গল পড়ে প্রায় ২০ কিলোমিটার ৷ বিকাশ ড্রাইভার কে জিজ্ঞাসা করলো কি ব্যাপার ! ড্রাইভার চিত্কার করে সবাইকে সাবধান করলো ” ডাকাত পরেছে সবাই সাবধান গাড়ি ছেড়ে কেউ বাইরে যাবেননা ৷ লজ্জায় মুখ দু হাতে ঢেকে নিজের দেহ ডাকাত সর্দার জাজ্ঞুের হাতে তুলে দেওয়া ছাড়া কল্পনা দেবীর কোনো উপায় ছিল না ৷ এদিকে ডাকাত সর্দার জাজ্ঞু তার মন:পুত লালসায় *** নিজের দুটো আঙ্গুল যথেচ্ছ ভাবে চালাতে লাগলো
কল্পনা দেবী নিজেকে সামলাতে না পেরে দু হাতে সাধনের হাত চেপে ধরলেন ৷ সাধন চোখের সামনে দেখতে লাগলো তার মা নিজের শরীর আসতে আসতে অন্যের হাতে সপে দিচ্ছে, ডাকাত সর্দার কোমরে গোঁজা চাকু নিয়ে কল্পনা দেবীর বুক চিরে ব্লাউস আর ব্রা চিরে দিতেই তার ৩৬ সাইজের বড় বড় থলের মত মাই দু দিকে কেলিয়ে পড়ল...
একদিন আমার মাথায় আকাশ ভেঙ্গে পরলো কারণ আমি জানতে পারলাম নতুন কোম্পানি আসার পড়ে যে মাইকেলকে অফিসে আর রাখা হবে না ঠিক হয়েছে। সেই তালিকায় আমার নামও আছে। মাইকেল আমাকে বললো যদি আমি যদি একরাতের মাইকেল আমার বৌকে ওর সাথে চোদার মাইকেল্য ছাড়ি তাহলেই আমি আমার চাকরি ফের ফেরত পাবো। টলতে টলতে আমি কেবিন থেকে বেরিয়ে বাড়ি ফিরে আসি।
আমি যখন বাড়ি ফিরে রাইমার মুখোমুখি হলাম ও অতি আগ্রহের সঙ্গে আমার স্ত্রী আমাকে জিজ্ঞাসা করলো "দেখা করেছ বসের সাথে"?...ও আমাকে জিজ্ঞাসা করলো " কি দিতে হবে। অনেক কষ্টে বললাম " ওরা তোমাকে চায়। ওরা তোমাকে এক রাতের মাইকেল্য বিছানায় পেতে চায়"। ও চুপ করে খাটে বসে পড়ে...
ভাদ্রের গরমে কিছুতেই ঘুম আসছিল না, কয়টা বাজল কে জানে? আমি আরামে ঘুমাবার জন্য খালার একটা শায়া পরে গায়ের সমস্ত কাপড় চোপড় খুলে শুধুমাত্র একটি গেঞ্জি পরে ঘুমানোর চেষ্টা করলাম। কিছুক্ষনের মধ্যে আমার ঘুম এসে গেল, আমি ঘুমিয়ে গেলাম। রাত সম্ভবত দুইটা আড়াইটা হবে, হঠাত বাইর হতে কে যেন ডাক দিল, দরজা খুল বলল। খালা দরজা খুলে দিয়ে চিতকার করে উঠল ডাকাত বলে। সাথে সাথে ডাকাতদের একজন বলে উঠল, চুপ মাগি, চিতকার করবি না।
যদি চিতকার করছিস তো আমরা বারো জনে তোর মাঝ বয়সি সোনাটা চোদে ফোড় বানিয়ে দেব, তাদের একজন আমার ঘরে আসল। টর্চ মেরে সম্ভবত আমার উপুড় হয়ে থাকা পাছা দেখে নিয়েছে এবং সে বুঝে নিয়েছে...
সম্পূর্ণ কাহিনী পড়তে এখানে ক্লিক করুন
অপরিচিত নারী ঐ ষ্টল থেকে বেরিয়ে অন্য আর একটি ষ্টলে ঢুকলো। রাসেল আগের মত ঠিক একইভাবে গিয়ে দাড়াল। অপরিচিত নারী হাত তুলতে গিয়েই আবার লেগে গেল রাসেলের জিনিসটাতে। রাসেল যেহেতুঅপরিচিত নারীকে নিয়ে ভাবছে তাই ওর জিনিসটি বেশ শক্ত হয়ে গেছে।
রাসেল আগের মতই পাশে গিয়েদাড়াল। হঠাৎ রাসেল অনুভব করলো ওর জিনিসটিতে একটু চাপ। এবার রাসেল অবাক হয়ে তাকাল অপরিচিত নারীর দিকে। অপরিচিত নারী অন্যদিকে তাকিয়ে মিষ্টি মিষ্টি হাসছে। রাসেল বুঝতে পারলো অপরিচিত নারী ইচ্ছে করেই ওর জিনিসটিতে চাপ দিয়েছে। রাসেল আরও একটু ঘনিষ্ট হয়ে দাড়াল। অপরিচিত নারী সত্যিই ওর জিনিসটিতে হাত দিয়ে জোরে একটি চাপ দিল।
সম্পূর্ণ গল্পটি পড়তে এখানে ক্লিক করুন
বালিশ উপরে রেখে তাতে হেলান দিয়ে বাম হাঁটু ভাঁজকরে বসেছে সোমা। পেটিকোট হাঁটুর নিচে কোমরের কাছে নেমে আসায় ফর্সা রান বেরিয়ে আছে। ব্লাউজের হুঁক খোলা থাকায় লোভনীয় দুধ দুইটাও দৃশ্যমান। লম্বাকরে রাখা ডান পায়ের নগ্ন রানের উপর সানীর মাথা।
সোমা একটু ঝুঁকলেই নগ্ন স্তন সানীর গালেমুখে ঠেকছে। দুধের বোঁটা ঠোঁটের কাছে আসলেই সে জিভ বাহির করে নেড়ে দেয়ার চেষ্টা করছে। দুধের বোঁটায় জিভ ঠেকতেই সোমা গালিদিলো,‘শাআলা হারামি..’ এরপর সোমা নিজেই প্রাক্তন নাগরকে বোঁটা চুষার সুযোগ দিলো। পরে দুধ সরাতে গেলে সানী দুই ঠোঁটের মাঝে দুধের বোঁটা চেপে ধরে থাকলো।
আমি মিলা আমার বয়স তখন পনের । আমার একমাত্র চাচাতো ভাই স্বপন ওর বয়স ১৮, স্কুল মাসখানেক বন্ধ , একা সময় কাটতে চায়না আমার শরীরের ক্ষুধা নিয়ে রাতে ছটফট করি । তখন যৌন তাড়না একটু বেশী ছিল আমার । শুধুভাবছি আমার এত সুন্দর দুধ ও ভরা যৌবন সবি কি ব্যথা যাবে ?
সারা দেহে যৌবন উচ্ছাসের মন্দিরা তরঙ্গ ।বুক জোরাখাড়া দুধ দুটো ব্রা থেকে মুক্ত করে দিয়েছি ইতিমধ্য । আমি উলঙ্গ হয়ে খাটে উঠলাম ।তার সোনাতে কিস বসিয়ে দিলাম আমার কচি গুদ তখন কামরস এসে গেছে । এরই মধ্য স্বপন জেগে উঠেছে দুহাত দিয়ে আমার মাথাটা ধরে সোনা চুষে দিতে বলছে...
ভোর সাড়ে পাঁচটায় বিছানার পাশে রাখা টেলিফোনটা কর্কশ শব্দে বেজে নেহার ঘুম ভাঙিয়ে দিল। তন্দ্রাচ্ছন্নভাবে সে তার অর্ধনগ্ন দেহটাকে বিছানার ওপারে গড়িয়ে রিসিভারটা তুলল। ওপার থেকে সুরেশের অম্লান কন্ঠস্বর ভেসে এলো। কামুক স্ত্রীয়ের হাতটা আপনা থেকেই তার সর্বথা গরম হয়ে থাকা রসালো গুদে চলে গেল।
প্রচন্ড উত্তেজনায় তার আঙ্গুলগুলো আনাড়ীর মত এলোপাতাড়িভাবে গরম গুদ্টাকে খোঁচা মেরে যেতে লাগলো। সুরেশের মনে হলো ও ফোনের মধ্যে নেহার গোঙানি শুনতে পেল। “ওটা খুবই সুন্দর ছিল, কিন্তু বড় তাড়াহুড়ো করে শেষ করতে হয়েছে। আমাদের আবার দেখা করা উচিত।” সুরেশ আস্তে আস্তে কথাগুলো বলল। ও বুঝতে পারল ফোনে নেহা ভারী নিঃশ্বাস-প্রশ্বাস ফেলছে।
নির্জন রাস্তায় কেউ আমাকে বাঁচাতে আসবে না। বুঝতে পারলাম আমার আর কোন উপায় নেই। আমার মনে একটা কথাই ভেসে উঠল যে জোরাজুরি করার চেয়ে স্বাভাবিকভাবে ব্যাপারটা শেষ হতে দেয়া ভাল। আর যেহেতু এড়ানোর উপায় নেই, তাই ব্যাপারটা এনজয় করতে দোষ কি?
আমি বললাম,” ঠিক আছে, তুমি চাইলে আমাকে করতে পার। কিন্তু রাস্তার কেউ দেখে ফেললে তো অনেক সমস্যা হয়ে যাবে।” আমাকে করার সুযোগ পেয়ে সাজুর চোখ জ্বল জ্বল করে উঠল। ও বলল, “এই রাস্তাটা সব সময় একদম ফাকা থাকে, আর গেলাসের বাইরে থিকা কিসু দেখা যাইব না। আমি আর পারতেসি না মেমসাব।” বলেই ও আমার কাছে এসে নিজের গাল আমার বুকের উপর রেখে ডলতে আর চাপ দিতে লাগল... Read More
আমি মালা, ২২ বছর বয়স, দেহের রঙটা ভীষণ ফরসা, শরীরের মাপ ৩৪-৩২-৩৬। আমি ৫’৫” লম্বা, দেহের গড়ন বেশ সুন্দর। এই ৬ মাস আগে আমার বিয়ে হল মোহিতের সঙ্গে। মোহিতের বয়স ২৯ বছর, পেশাতে একজন ইঞ্জিনিয়ার, একটা কোম্পানিতে চাকরি করে। মোহিতের দিল্লি ট্রান্সফার হওয়ার পর আমরা দিল্লি চলে গেলাম। আমি তার সঙ্গে প্রেমে পড়ে বিয়ে করেছিলাম।
.jpg)
আমার পরা শাড়িটা টান মেরে খুলে ব্লাউজের হুক খুলে ফেললো, তার পর সায়ার দড়িটা খুলে দিল আর সারা দেহে চুমু খেতে শুরু করে দিলো। সারা গায়ে চুমু খাওয়াতে ভীষণ সুরসুড়ি হতে লাগলো। আমিও তার কাপড় খুলে একেবারে... Read More
তিন্নি পুরো সুখ পাবার জন্য অস্থির হয়ে আছে, অথচ তার আঙ্গুল ঠিক তৃপ্তি দিতে পারছেনা।এসব দেখতে দেখতে আমিও কিভাবে যেন খুব সাহসী হয়ে গেলাম, বলে উঠলাম- “তিন্নি আমি কি তোমাকে কোনও সাহায্য করতে পারি? তিন্নি ঘাড় ঘুরিয়ে প্রথমে ভয় পেল তারপর হেসে ফেলল, আমাকে অবাক করে দিয়ে বলল- মুরাদ ভাইয়া আমি দরজা খুলে দিচ্ছি আপনি ওদিক এ যান।
চুপ করে তিন্নির রুমে ঢুকেই প্রথমে জানালা তারপর লাইট বন্ধ করে দিলাম...
তারপর তিন্নিকে নিয়ে বিছানায় ঝাঁপিয়ে পড়লাম ওর দুধের উপর, মনে হচ্ছিল সাত রাজার ধন পেয়েছি। কঠিন সুন্দর ওর দুধগুলো, খুবই নরম কোমল আর আকর্ষণীয়; ইচ্ছে মত খেলাম, মাখালাম, চাটলাম
আমি রাধা। গত দুই বছর আগে উচ্চ শিক্ষার জন্য ব্রামনবাড়িয়া থেকে ঢাকা এসে একটি নামি দামী বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হয়েছিলাম। ভিবিন্ন পত্র পত্রিকায় এবং অনলাইনে চাকরির বিজ্ঞাপন দেখতে সুরু করলাম। জমা দিতে উত্তরা যেতে হবে তাই রাতে ভাল ঘুম হয়নি, সকালে যখন উত্তরার সেই অফিসে গেলাম ছিভি জমা দিতে গিয়ে দেখি অনেক মেয়েরা আসছে। ইন্টারভিও রুমে গিয়ে গিয়ে দেখি টেবিলের উপর ছোট ছোট অনেক গুলি ব্রা আর পেন্তি পরে আছে। আমি বললাম স্যার হট আর উ ডুইয়িং? মাইকেল বল্ল নাথিং জাস্ট চেকিং? এ কথা বলেই আমার ধুধে হাত রেখে ময়দার বস্তার মত টেপা সুরু করল, অন্য দিকে আমার মুখের মদ্যে তার মুখ রেখে চুষতে সুরু করল। মাইকেলের এত শক্তি যে আমি আমাকে ছারাতে পারছিলাম Read More
সুনিতা বাথরুম থেকে বের হয়ে ডাইনিং রুমে গেলো পানি খেতে। পানি খেয়ে হঠাৎ চোখ পড়লো রান্না ঘরের দিকে, দেখে রান্না ঘরের দড়জা লাগানো আর ভেতরে আলো জ্বলছে এবং ভেতর থেকে গোঙ্গানোর শব্দ। সুনিতা মনে কিউরিসিটি দেখা দিলো, সে রান্না ঘরের দড়জার কাছে গেল দড়জায় কব্জা নাই তাই সেখানে বিশাল ফোটা, সেই ফোটা দিয়ে ভেতরে তাকালো, দেখে কাজের মেয়ে সালমা আর সুনিতার ড্রাইভার কামাল পুরা ল্যাং-টা হয়ে মনের সুখে *** করছে, এই দৃশ্য দেখে সুনিতা অতৃপ্ত যৌন বাসনা আবার চাগা দিয়ে উঠলো Read More
আন্টি বললেন, আজ খুব গরম। গায়ের কাপড় ফেলে দিতে ইচ্ছে করছে। আমি নিরীহ ভাবে বললাম, ঠিক তাই। খুলে ফেলেন। উনি বললেন, লজ্জা লাগে। আমি বললাম, লজ্জা কী এখানে তো আর কেউ নেই।
আমি তো আপনার ছেলের মতো। উনি বললেন, তুমি ব্লাউসটা খুলে দাও তাহলে। তারপর আমি পটপট করে ব্লাউজের বোতামগুলো খুলতে খুলতে বলি, আরে আপনি তো ঘেমে ভিজে গেছেন।
পারমিতাকে ছেড়ে বাঁচার কথা আমি ভাবতে পারি না। কিন্তু আবার অপরদিকে যদি আমি আমার স্ত্রীকে তার কার্যকলাপ চালিয়ে যেতে দি, তাহলে পরিশেষে আমার না ক্ষতি হয়। যদি না এই একবারের জন্য শুধু পারমিতা এমন ভয়ঙ্কর ভুলটা করে। স্থির করলাম আগে ভালো করে দেখব ভিতরে কি চলছে, তারপর সিদ্ধান্ত নেবো। দরজার ছোট্ট ফাঁকটা
দিয়ে গুদামের ভিতর উঁকি মারলাম। অপর প্রান্তের দেওয়াল ঘেঁসে একটা বড় টেবিলের উপর পারমিতা সম্পূর্ণ নগ্ন অবস্থায় বসে আছে। গায়ে একটা সুতো পর্যন্ত নেই। ওর সাথে রয়েছে তিনটে লম্বা চওড়া পেশীবহুল শক্তিশালী অল্পবয়েসী যুবক Read More